থাল ভর্তি করে অন্ধকার দিও নিবারণ করি আজন্মের পৈশাচিক ক্ষুধা! যে বিবস্ত্র চোখ যোণীপথে বীর্যস্খলন দেখে না সে কি করে দেখবে মনের জান্তব উল্লাস? বিচারকের কপালে দেখি রক্ত দিয়ে আঁকা তিলক একদম তাজা রক্ত! বাসী রক্তের পুঁতিগন্ধ নেই তাতে। এমন উলঙ্গ সুখের সময়ে গর্ভবতী নারীর প্রসব বেদনার আর্তচিৎকার ক্ষণিকের বিপাকে ফেলে দেয় ক্লান্ত পাকস্থলীকে! আমি গোগ্রাসে গিলে চলেছি থাল ভরা অন্ধকার। সব বাতি নিভিয়ে দাও- অন্ধকারের প্লাবনে মগ্ন করে দাও শান্ত দীক্ষা। চিতার বহ্নিশিখায় দেখ কে জ্বলছে? সেই বন্ধ্যানারী? নাকি কোন মায়াবতী রাক্ষসী? দেবতার আসনে কাকে অর্ঘ্য দিচ্ছো দিনরাত? যে কিনা পঁচা লাশের গন্ধ পায় না! অন্ধকারে তুমি কার কাছে ভিক্ষা চাইছো- যার লাথি খেয়ে কুকুরের মত নেতিয়ে পড়? আবার সেই নারীর আবেগ মথিত চিৎকারে ঘোষিত হয়- একটি সন্তান প্রসবের বার্তা! নিরবিচ্ছিন্ন অন্ধকার।
আপনার ভালো লাগা ও মন্দ লাগা জানিয়ে লেখককে অনুপ্রানিত করুন
তাপসকিরণ রায়
বর্তমান সময়কে নিয়ে বিদ্রোহের কবিতা--সত্যি দিশাহীন সভ্যতা(?)আমাদের কোন বর্বরতায় দিকে,
আন্ধকারময় তার দিকে ঠেলে দিচ্ছে ! ভাল লিখেছেন কবিতা,সুন্দর লেগেছে আমার।
এই লেখাটি গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষের আংশিক অথবা কোন সম্পাদনা ছাড়াই প্রকাশিত এবং গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষ এই লেখার বিষয়বস্তু, মন্তব্য অথবা পরিণতির ব্যাপারে দায়ী থাকবে না। লেখকই সব দায়ভার বহন করতে বাধ্য থাকবে।
প্রতি মাসেই পুরস্কার
বিচারক ও পাঠকদের ভোটে সেরা ৩টি গল্প ও ৩টি কবিতা পুরস্কার পাবে।
লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন
প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।